আর্কাইভ | ঢাকা, সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ ১২:৫৪:৩৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক আজ শুধু নির্বাচন নয়, আরও অনেক বিষয়ে কথা বলবে বিএনপি * লালপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন * শেখ হাসিনা, রেহানা, টিউলিপ, রাদওয়ানসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা * আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে সবার অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক * ডলার ইনডেক্সের মান তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন * পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক * টাস্কফোর্সের সভা আজ শেখ পরিবারসহ ১১ শিল্পগোষ্ঠীর বিদেশে বিপুল সম্পদের খোঁজ * যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে নতুনধারার গণস্বাক্ষর ও উঠান বৈঠক * ভারত থেকে এলো ৩৬ হাজার টন চাল * পহেলা বৈশাখে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা * তথ্য উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ * ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে প্রকম্পিত ঢাকা * আজ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে “মার্চ ফর গাজা” * স্ত্রীকে তালাক দিয়ে আধা মণ দুধ দিয়ে গোসল স্বামীর * পহেলা বৈশাখে চার ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রো স্টেশন * ফিলিস্তিনকে ফ্রান্সের স্বীকৃতি দেয়ার পরিকল্পনাকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বলল হামাস * এক্স অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের নতুন নিয়ম, যা মানতে হবে ব্যবহারকারীদের * গাজায় ঢুকছে না ত্রাণবাহী গাড়ি, অনাহারে-মৃত্যু * মায়ের সঙ্গে নানা বাড়ি বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল দুই বোনের * বাজারে সক্রিয় সিন্ডিকেট কৌশলে আবারো বাড়ানো হচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম
Photo
বিশেষ প্রতিবেদক
ঢাকা, প্রকাশিতঃ
০৩ আগস্ট ২০২৫
১০:১৩:১৮ পূর্বাহ্ন
                       

সাহসি সাংবাদিকতায় সম্মাননা পেলেন নাছির উদ্দিন শোয়েব 


জীবন বাজি রেখে বাংলাদেশ থেকে ফ্যাসিবাদ তাড়াতে যে সব যোদ্ধরা লড়েছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন আহত সিনিয়র সাংবাদিক নাছির উদ্দিন শোয়েব। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই ফ্যসিষ্টদের নগ্ন হামলার শিকার হয়ে মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেছেন তিনি। এ জুলাই যোদ্ধাকে রোবার ( ০৩ আগস্ট) সম্মাননা দিয়েছে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট। রাজধানীর তথ্য ভবনের ডিএফপি অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

নাছির উদ্দিন শোয়েব জার্তীয় প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য। এছাড়া তিনি  ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি( ডিআরইউ) , ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) এর সিনিয়র সদস্য।

তিনি দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক আমার দিন,  দৈনিক অথনীতি ও অনলাইন নিউজ পোর্টালসহ দেশের একাধিক র্শীষ  গণমাধ্যমে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি দৈনিক সংগ্রামের সিনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক।

বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক-পরিবার ও আহত সাংবাদিকদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে তাদের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সংবাদমাধ্যম সরকারের চেয়ে জনগণের কাছে বেশি দায়বদ্ধ। জনগণের মধ্যে আস্থা ফেরাতে সংবাদমাধ্যমগুলোকে সত্যের পক্ষে দাঁড়াতে হবে। পাশাপাশি তিনি বলেন, সাংবাদিকদের জন্য নবম ওয়েজবোর্ড কার্যকর ও সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়নসহ বেশকিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কাজ করছে সরকার।

মাহফুজ আলম বলেন, মিডিয়ার ওপর জনগণের আস্থা ফেরাতে সংবাদমাধ্যমকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক। সংবাদ মাধ্যম যদি স্বাধীনতা চায়, তাকে জবাবদিহি করতেই হবে। যারা ১৬ বছর ধরে স্বৈরাচারের দালালি করেছে, তাদের কেউ জনগণের কাছে ক্ষমা চায়নি। আমরা কোনো হাউজকে বাধ্য করিনি কিছু প্রচার করতে। তবে গত ছয় মাসে দেশের অনেকগুলো হাউজ গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও ঐক্যকে ভন্ডুল করতে কাজ করেছে। তিনি বলেন, আমরা সংস্কার কমিশনের ১২ দফা নিয়ে কাজ করছি। সাংবাদিক সুরক্ষা আইন, নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন এসব নিয়ে আগাচ্ছি। আমরা আহত সাংবাদিকদের জন্য প্রশিক্ষণ, পুনর্বাসনের চেষ্টা করছি। তিনি আরও বলেন, আমরা সম্প্রচার নীতিমালার কথা ভাবছি এবং অনলাইন নীতিমালাও তৈরি হচ্ছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এগুলো বাস্তবায়ন হবে।

মাহফুজ আলম বলেন, কারফিউর সময়ে যে সাংবাদিকতা, বিশেষ করে টেলিভিশনের সাংবাদিকতা, আপনারা জানেন খুবই একপাক্ষিক ছিল। একটা রিলস বারবার দেখানো হচ্ছিল। বিটিভির ওখানে ‘পুড়ে গেছে সব’, ‘সব ধ্বংস’, ‘আগুন সন্ত্রাস’। হাসিনা যা বলতো, ওই কথাগুলো বারবার টিভিতে দেখানো হচ্ছিল। তিনি আরও বলেন, আমি মনে করি জুলাই গণ-অভ্যুত্থান এটা মাত্র শুরু। একটা নতুন বাংলাদেশের শুরু। কিন্তু নতুন বাংলাদেশ এক বছরেই বা দুই বছরে সম্ভব না। বরং এটা যদি অব্যাহত লড়াই থাকে তাহলে সম্ভব। তথ্য উপদেষ্টা বলেন, আন্দোলনের সময় কয়েকটি হাউজ খুব ভালো ভূমিকা রেখেছে। অনেক সাংবাদিক ব্যক্তি হিসেবে সাহস দেখিয়েছেন। পুরো কৃতিত্ব হাউজের নয়, সাংবাদিকদের। কিন্তু এই সুযোগ বারবার আসবে না। বারবার মানুষ জীবন দিতে পারে না। প্রত্যেক ২০ বছর পর পর রক্ত দেওয়ার কোন মানে হয় না।

ফ্রন্টলাইন সাংবাদিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই ছিল বাংলাদেশে সাংবাদিকতার সেরা সময়। আবার গত বছরের জুলাইয়ে আমরা সবচেয়ে খারাপ সাংবাদিকতাও দেখেছি।’ বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে গত বছরের জুলাই মাসকে ‘সেরা’ এবং ‘সবচেয়ে ভয়াবহ সময়’ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।

শফিকুল আলম বলেন, মেহেদী হাসান, তাহের জামান, আবু তাহের মো. তুরাব এরা মাঠে নেমে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু অন্যদিকে, কিছু সাংবাদিক গণভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপ্রধানকে প্রশ্ন করেছেন, আপনি এখনো এদেরকে শায়েস্তা করছেন না কেন? খুন করছেন না কেন? যা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের একটি অংশ ক্ষমতার লোভে সাংবাদিকতা থেকে বিচ্যুত হয়েছে, কিন্তু ফ্রন্টলাইনের সাংবাদিকরা তাদের জায়গা ছাড়েনি। বিপ্লবটা সফল হয়েছে মাঠের সাংবাদিক, মফস্বলের সাংবাদিক, যারা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছেন তাদের জন্য।’

সভাপতির বক্তব্যে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. আবদুল্লাহ বলেন, দেড় দশক ধরে নিপীড়িত মানুষের ক্ষোভের বারুদ বিস্ফোরিত হয়েছে চব্বিশের জুলাই-আগস্টে। গণবিস্ফোরণের মুখে করুণ পতনই শুধু নয়, দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে দুর্বিনীত ও ক্ষমতার দম্ভে বেপরোয়া এক স্বৈরশাসককে। তিনি আরো বলেন, শহীদরা আমাদের প্রেরণার উৎস, তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। তিনি বলেন, গণমাধ্যম এখন অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করছে। এই সুযোগে অপতথ্য ছড়ানো যাবে না। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে বর্তমান সরকার বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. কাউসার আহাম্মদ, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামূল কবীর, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফায়জুল হক, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদা বেগম।

 
সেই ভয়ঙ্কর ১৯ জুলাই নিয়ে সাংবাদিক নাছির উদ্দিন শোয়েব‘র স্মৃতিচারণ
=================
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে মাঠে থেকে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় রক্তাক্ত হওয়া সেদিনের কথা মনে হলে এখনো আঁতকে উঠি। ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই ছিল শুক্রবার। শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা। রণক্ষেত্রে পরিণত হয় রাজধানীর প্রায় সব এলাকা । বিভিন্ন পয়েন্টে দায়িত্ব পালন শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে অফিসের দিকে যাচ্ছিলাম। রামপুরা এলাকার সড়ক চলাচলের অযোগ্য দেখে মোটরসাইকেলে করে হাতিরঝিল সড়ক দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সামনের দিকে যেতে অনেক স্থানে শিক্ষার্থীদের বাধার সম্মুখীন হলেও পরিচয় পেয়ে সম্মানের সাথে আমাকে পথ ছেড়ে দিয়ে যেতে সহায়তা করে‌। কিন্তু হাতিরঝিলের মধুরবাগ ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছলে ঘটে ব্যতিক্রম এবং ভয়ংকর ঘটনা। সেখানে শত শত যুবক হাতে লাঠিসোঁটা নিয়ে আমার মোটরসাইকেল থামিয়ে ঘিরে ধরে। সাংবাদিক পরিচয় দিলে তারা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে গালাগালি করে। আমার পরিচয়পত্রটি কেড়ে নিয়ে ছুঁড়ে মারে। আমার সাথে থাকা ব্যাগটি তল্লাশির কথা বলে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলে দেয়।

এসময় সেখানে থাকা শত শত উশৃঙ্খল তরুণ-যুবক অতর্কিতে আমাকে লাঞ্ছিত করে। “সাংবাদিকরাই সমস্যা করছে” এই কথা বলে আমাকে চারপাশ থেকে ঘিরে রাখা উশৃঙ্খল ব্যক্তিরা জোরপূর্বক মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে দিতে চেষ্টা করে। আমাকে মোটরসাইকেল থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিত চায়। সামনে পেছনে সড়ক আটকানো, হাজারো জনতার বিক্ষোভের শব্দে আমার কথা কেউ শুনছে না।

এসময় অদূরেই অবস্থান করা (পেছনের দিকে) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আমাকে আটকে রাখার দৃশ্য দেখে এগিয়ে এসে তাদের ধাওয়া করলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। দুর্বৃত্তদের হামলা এবং ইটপাটকেলের মাঝে পড়ে যাই আমি। মাথায়, হাতে যখম হয় আমার। ঠিক তখনই হঠাৎ একটি হেলিকপ্টার উড়ে আসার শব্দ পেলাম এবং উপর থেকে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে । আমার হেলমেটটা ওরা আগে কেড়ে নেয়ায় মাথায় গুলি পড়ার আতঙ্কে পড়ে যাই। আমার সামনে পেছনে সড়কের উপরে হেলিকপ্টার থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ পাচ্ছি। হঠাৎ আমার বাম পায়ের হাঁটুর নিচে ক্ষত হয়ে যায় জিন্সের প্যান্ট ছিদ্র হয়ে। কিভাবে হলো কিছুই বুঝতে পারলাম না।

শিক্ষার্থীরা দ্রুত আমাকে হামলা থেকে উদ্ধার করে ঘটনা স্থল থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর অফিস পর্যন্ত আসলে সহকর্মীরা আমাকে দ্রুত মগবাজার ওয়্যারলেস রেলগেট এলাকায় ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। আমি এক মাসের বেশি সময় ধরে চিকিৎসা নিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে সুস্থ করেছেন।

এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারি- ছাত্রজনতার আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে মগবাজার- মধুবাগ এলাকায় তখনক সক্রিয় ছিল স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ। তারা ছদ্মবেশে হাতিরঝিল সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সংঘবদ্ধ হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে সাংবাদিকদের টার্গেট করে হামলা চালাতো। আন্দোলনে যোগ দেয়া শিক্ষার্থীদেরকেও তারা পুলিশের সাথে মিশে হামলা করতো। আমিও সেদিন তাদের হামলার শিকার হয়েছিলাম।

সংবাদটি পঠিতঃ ২০ বার


নির্বাহী সম্পাদকঃ আয়শা ছিদ্দিকা মনি

প্রকাশকঃ- মোঃ সাইদুল ইসলাম রেজা

মিরপুর ১০ ,ঢাকা-১২১৬, ইমেইলঃ news.muktobani@gmail.com টেকনিকালঃ 01511 100004, নিউজ রুমঃ 01552 601805

Design & Developed By IFTI IT